দিনাজপুর সদর উপজেলার রানীগঞ্জ থেকে মোকলেসুর রহমান এসে ঢুকলেন মৃত্তিকা ভবনে। হাতে মাটিভর্তি চারটি পলিব্যাগ। প্রতিটি ব্যাগে নাম–ঠিকানা লেখা চিরকুট। জানালেন, এবার তিন বিঘা জমিতে মিষ্টিকুমড়ার চাষ করবেন। তাই জমির বতর্মান অবস্থা জানতে মাটি পরীক্ষা করার জন্য নিয়ে এসেছেন দিনাজপুর মৃত্তিকা গবেষণাগারে। সঙ্গে নিয়ে এসেছেন আরও তিনজনের জমির মাটি। ভবনে ঢুকতেই চোখে পড়ে টেবিলের ওপর সাজানো মাটিভর্তি শ... বিস্তারিত
from প্রথম আলো https://ift.tt/2sjJKBD
via IFTTT