আরশ মিয়া বছরে পাঁচ থেকে ছয়টি গরু পালন করতেন। গত বছরও পাঁচটি গরু ছিল তাঁর। এবার মাত্র দুটি গরু পালন করছেন। বাকিগুলো বিক্রি করে দিয়েছেন। লাভ কমেছে। চুরি হয়ে যায়। এসব ঝামেলা পোহাতে চান না। তাই গরু পালন ছেড়ে দেওয়ার চিন্তা করছেন তিনি। কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের নবীপুর গ্রামের ক্ষুদ্র খামারি আরশ মিয়া বলেন, ‘মাঠে ঘাস নাই। অথচ গরু খায় বেশি। খড়ের দাম বাড়ছে। বাড়ছে গরু চুরি। এখন আবার... বিস্তারিত
from প্রথম আলো https://ift.tt/36vVP5s
via IFTTT