মা–বাবাকেই তো শেখাতে হবে

গত বছর সায়েন্স প্রজেক্ট করার জন্য আমার বড় ছেলের বন্ধুরা বাসায় এল একদিন। একদল গলাভাঙা, হালকা গোঁফ ওঠা কিন্তু এখনো শিশুসুলভ কমনীয়তায় ভরা ১৩–১৪ বছরের আট–দশজন ছেলে। তাদের মায়েরাও এলেন। দৌড়াদৌড়ি করে তাঁদের পছন্দের রান্নাবান্না করলাম। এর কিছুদিন পরে এক মায়ের সঙ্গে স্কুলে দেখা। তিনি ভীষণ উদ্বিগ্ন। কারণ, তাঁর ছেলেকে নাকি অন্য ছেলেরা বাজে কথা বলেছে। বুলি করেছে ভেবে প্রথমে মন খারাপ হলো। পরে উনি যা বললেন... বিস্তারিত



from প্রথম আলো https://ift.tt/39MCrUt
via IFTTT

Post a Comment

HTML

Follow us on Facebook

Advertise