করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা যখন সর্বোচ্চ তখন হাসপাতালগুলো ভর্তি, আইসিইউগুলোতে জায়গা নেই। এ অবস্থায় তখন ইরানের দায়িত্বশীলদের ভাবনায় ছিল কেউ যদি করোনায় আক্রান্ত হয়ে খারাপ পর্যায়ে যান, তবে সর্বোচ্চ চিকিৎসা না পেয়ে হয়তো মারা যেতে পারেন। এ জন্য দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেন। লকডাউনের সময়গুলোতে ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষ বাসায় অবস্থান করে এ সিদ্ধান্তকে বাস্তবায়ন করতে সাহায্য করেন।... বিস্তারিত
from প্রথম আলো https://ift.tt/2M7lJV4
via IFTTT