চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তিনি। টিউশনির টাকায় নিজের পড়াশোনা ও খাবার খরচ জোগাতেন। নদীভাঙনের শিকার এক পরিবারের সন্তান, তাই বাবা-মায়ের কাছে টাকাও পাঠাতে হতো। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে টিউশনি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পড়েছেন বিপদে। কীভাবে চলবেন, বাড়িতে খাবার জুটবে কোথা থেকে—আত্মসম্মানবোধের জন্য কাউকে বলতেও পারছিলেন না। এই ঘোর দুঃসময়ে তাঁর... বিস্তারিত
from প্রথম আলো https://ift.tt/3d1rFdw
via IFTTT