রেস্তোরাঁকর্মী মো. সোহেলের কাজ বন্ধ হয়ে যায় মার্চের শেষে। পুরো মাসের বেতনও পাননি। পাঁচজনের সংসারে তিনিই একমাত্র উপার্জনকারী। করোনাভাইরাসের প্রকোপে সবকিছু বন্ধ হয়ে গেলে চিন্তায় পড়েন সোহেল। সোহেলের মতো অনেক রেস্তোরাঁকর্মীর কাজ বন্ধ হয়ে গেলেও খাবার বা পণ্য পৌঁছে দেওয়ার কাজ বন্ধ হয়নি। সোহেল এখন পেশা বদলে সেই কাজই করছেন, তিনি এখন ডেলিভারিম্যান। গত ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি শুরু হয়। জরুরি পণ্য... বিস্তারিত
from প্রথম আলো https://ift.tt/3hfQJ32
via IFTTT